(ক) স্টার-জলসা সংসারে ঝগড়া বাঁধায়। পিস-টিভি মসজিদে ঝগড়া বাঁধায়।
.
(গ) স্টার-জলসা হিন্দুয়ানী পূজার তালীম দেয়। পিস-টিভি হিন্দুদের রাম-কৃষ্ণ নবী হতে পারেন বলে বিশ্বাস করায়।
.
(ঘ) স্টার-জলসা যে কোন সমস্যায় দেবতার কাছে যাওয়ার শিক্ষা দেয়। পিস-টিভি আল্লাহকে ডাকার স্থলে ব্রাহ্মা ও বিষ্ণুকে ডাকার অবকাশ দেয়।
.
(ঙ) স্টার-জলসা হিন্দুয়ানী কালচার প্রচার করে কুফরীর দিকে নিয়ে যায়। পিস-টিভি ইসলামের মনগড়া ব্যাখ্যার দ্বারা ঈমান ধ্বংস করে মুসলমানকে কাফের বানায়।
যেমন, পিস-টিভির কুফরী শিক্ষা হলো--রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর উপর ঈমান না আনলেও .০০১% হারে জান্নাতে যাওয়া যাবে। তার আরো কুফরী প্রচারণা হলো, আল্লাহ তা‘আলা সবকিছু করতে পারেন না বা এমন হাজারো বিষয় আছে যা আল্লাহ তা‘আলা করতে সক্ষম নন প্রভৃতি (নাউযুবিল্লাহ)। অথচ কোন মুসলমান এসব কথা বিশ্বাস করলে তার ঈমান নষ্ট হয়ে সে কাফের হয়ে যাবে।
.
(চ) স্টার-জলসাকে মুসলমানগণ বিধর্মীদের প্রচারযন্ত্র জ্ঞান করে দূরে থাকতে সচেষ্ট হয়। কিন্তু পিস-টিভিকে ইসলামের প্রচারযন্ত্র মনে করে কাছে টেনে নেয়। অথচ উভয়ের কার্যক্রমই মুসলমানদের দ্বীন ও ঈমানের জন্য ক্ষতিকর। শুধু পার্থক্য হলো--স্টার-জলসা হচ্ছে বাহিরের শত্রু বা শত্রুর বেশে আত্মপ্রকাশকারী শত্রু আর পিস-টিভি হচ্ছে ঘরের শত্রু বা বন্ধুবেশে আত্মপ্রকাশকারী শত্রু।
আর এটা সবার জানা যে, বাহিরের শত্রুর চেয়ে ঘরের শত্রু বা বন্ধুবেশে আত্মপ্রকাশকারী শত্রু বেশী ভয়ঙ্কর ও অধিক ক্ষতিকারক হয়।
.
তাই মুসলমানগণ যেমন স্টার-জলসাকে ঘৃণা ও বর্জন করবেন, তেমনি পিস-টিভিকে ঘৃণা করা ও বর্জন করা তাদের ঈমানী কর্তব্য। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে-- ঈমানের হিফাজত সর্বাগ্রে--যার প্রশ্নে কোন আপস চলে না।
তোমরাই তো শয়তানের কাজ করছো আর পিস টিভির দোষ দিচ্ছো । পিস টিভির দোষ আছে তবে তোমরা যে দোষ দিচ্ছো সেই দোষ নয় ।
ReplyDelete