সুরমা ব্যবহারের হুকুম কী? তা ব্যবহারে কি কোন ফজীলত আছে? পুরুষ ও মহিলা সবাই কি সুরমা ব্যবহার করতে পারে?
▶ জাওয়াব : চোখের উপকারার্থে রাত্রে শয়নকালে সুরমা ব্যবহার করা সুন্নাত। সুরমা পুরুষ ও মহিলা সবাই ব্যবহার করতে পারে। সুরমা ব্যবহার সুন্নাত হিসেবে ফজীলতের বিষয়। তা ছাড়াও এটা চোখের নানাবিদ উপকার করে।
রাসূলুল্লাহ (সা.) সুরমা ব্যবহার করেছেন। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন--রাসূলুল্লাহ (সা.) প্রতিদিন ঘুমানোর পূর্বে চক্ষুদ্বয়ে তিনবার করে সুরমা ব্যবহার করতেন। অন্য এক বর্ণনায় আছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) ডান চোখে তিনবার এবং বাম চোখে তিনবার সুরমা লাগাতেন।
বিশেষ করে রাসূলুল্লাহ (সা.) ‘ইছমিদ’ নামক সুরমা ব্যবহার করার প্রতি তাকীদ করেছেন। কেননা, ইছমিদ সুরমা চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে, চোখের পাতায় চুল গজাতে সাহায্য করে এবং চোখ পরিষ্কার রাখে।
তবে পুরুষের জন্য শুধু সৌন্দর্যের উদ্দেশ্যে সুরমা ব্যবহার করা ঠিক নয়। কারণ, এরূপ অঙ্গসেৌন্দর্য মহিলাদের বিশেষত্ব। পুরুষগণ উপকার হাসিলের নিয়তে সুরমা ব্যবহার করবেন।
কিন্তু যে সকল ছেলেদের দাড়ি গজায়নি, তাদের জন্য সুরমা ব্যবহার করা মাকরূহ। কেননা, তাদের সুরমা ব্যবহার ফিতনার কারণ হতে পারে।
[হাওয়ালা : মিশকাত শরীফ, ১ : ১৭৬/ ফাতাওয়া শামী ২ : ৪১৭/ উসওয়ায়ে রাসূলে আকরাম (সা.), ১৪৫, ১৪৬/ আল-বাহরুর রায়িক্ব, ২ : ২৮০/ ফাতাওয়া আলমগীরী ৫ : ৩৫৯]
====================
সুরমা একটি খণিজ দ্রব্য | মূল উপাদান হলো লিড (২) সালফাইড, যা চূর্ণ করে এটা তৈরী করা হয় | ইসলামে চোখে সুরমা লাগানো বা সুরমা ব্যবহার করা সুন্নত | রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা ঘুমানোর সময় চোখে ‘ইছমাদ’ সুরমা লাগাও | এতে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি হয় এবং ভ্রুতে নতুন লোম গজায়’ (ইবনু মাজাহ হা/৩৪৯৬, ছহীহাহ হা/৭২৪) | অন্য বর্ণনায় তিনি বলেন, এটা চোখের ময়লা দূর করে এবং চক্ষু পরিষ্কার করে (ত্বাবারাণী, ছহীহাহ হা/৬৬৫) | তবে সুরমার ঔষধি গুন থাকলেও, মাত্রাতিরিক্ত সীসার (লেড সালফাইড ও গ্যালোনা) এর উপস্থিতি চোখের জন্য বিপদজনক হতে পারে |
====================
সুরমা একটি খণিজ দ্রব্য | মূল উপাদান হলো লিড (২) সালফাইড, যা চূর্ণ করে এটা তৈরী করা হয় | ইসলামে চোখে সুরমা লাগানো বা সুরমা ব্যবহার করা সুন্নত |
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা ঘুমানোর সময় চোখে ‘ইছমাদ’ সুরমা লাগাও | এতে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি হয় এবং ভ্রুতে নতুন লোম গজায়’ (ইবনু মাজাহ হা/৩৪৯৬, ছহীহাহ হা/৭২৪) |
অন্য বর্ণনায় তিনি বলেন, এটা চোখের ময়লা দূর করে এবং চক্ষু পরিষ্কার করে (ত্বাবারাণী, ছহীহাহ হা/৬৬৫) | তবে সুরমার ঔষধি গুন থাকলেও, মাত্রাতিরিক্ত সীসার (লেড সালফাইড ও গ্যালোনা) এর উপস্থিতি চোখের জন্য বিপদজনক হতে পারে |
__ সুরমা ব্যবহার করা প্রসঙ্গে। ______________
সুরমা ব্যবহারের হুকুম কী? তা ব্যবহারে কি কোন ফজীলত আছে? পুরুষ ও মহিলা সবাই কি সুরমা ব্যবহার করতে পারে?
চোখের উপকারার্থে রাত্রে শয়নকালে সুরমা ব্যবহার করা সুন্নাত। সুরমা পুরুষ ও মহিলা সবাই ব্যবহার করতে পারে। সুরমা ব্যবহার সুন্নাত হিসেবে ফজীলতের বিষয়। তা ছাড়াও এটা চোখের নানাবিদ উপকার করে।
রাসূলুল্লাহ (সা.) সুরমা ব্যবহার করেছেন। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন--রাসূলুল্লাহ (সা.) প্রতিদিন ঘুমানোর পূর্বে চক্ষুদ্বয়ে তিনবার করে সুরমা ব্যবহার করতেন।
অন্য এক বর্ণনায় আছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) ডান চোখে তিনবার এবং বাম চোখে তিনবার সুরমা লাগাতেন।
বিশেষ করে রাসূলুল্লাহ (সা.) ‘ইছমাদ’ নামক সুরমা ব্যবহার করার প্রতি তাকীদ করেছেন। কেননা, ইছমাদ সুরমা চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে, চোখের পাতায় চুল গজাতে সাহায্য করে এবং চোখ পরিষ্কার রাখে।
তবে পুরুষের জন্য শুধু সৌন্দর্যের উদ্দেশ্যে সুরমা ব্যবহার করা ঠিক নয়। কারণ, এরূপ অঙ্গসেৌন্দর্য মহিলাদের বিশেষত্ব। পুরুষগণ উপকার হাসিলের নিয়তে সুরমা ব্যবহার করবেন।
[হাওয়ালা : মিশকাত শরীফ, ১ : ১৭৬/ ফাতাওয়া শামী ২ : ৪১৭/ উসওয়ায়ে রাসূলে আকরাম (সা.), ১৪৫, ১৪৬/ আল-বাহরুর রায়িক্ব, ২ : ২৮০/ ফাতাওয়া আলমগীরী ৫ : ৩৫৯]
সহাবায়ে কেরাম ও তাবেয়ি ও ইমামদের মাঝেও সুরমা ব্যবহারের বেশ প্রচলন ছিল। এখনও সৌখিনরা সুরমা ব্যবহার করেন।
তবে কেউ যদি কাজটি নবীজি করেছেন ভেবে করেন, তাহলে সুন্দর্য ও সৌখিনতাও হলো সঙ্গে সুন্নতের সওয়াবও আমলনামায় যুক্ত হবে। আমরা জেনে নিই সুরমা ব্যবহারের সুন্নত পদ্ধতি। সুরমা রাতে ঘুমের আগে, পরিমাণ মতো তিনবার লাগানো যায়।
ইবনে সাদ বলেন, তিন পদ্ধতিতে সুরমা লাগানো যায়।
১. প্রত্যেক চোখে আলাদাভাবে তিনবার করে সুরমা দিতে হবে। তারমানে প্রথমে ডান চোখে তিনবার। এরপর বাম চোখে তিনবার।
২. দুই চোখে এক সঙ্গে সুরমা দেওয়া। গড়ে তিনবার হওয়া। প্রথমে ডান চোখের ডান দিক হতে একবার। এরপর বাম চোখের ডান দিক হতে একবার। পর্যায় ক্রমে তিনবারে শেষ করা।
৩. নবীজি কখনও ডান চোখে তিন বার এবং বাম চোখে দুইবার লাগাতেন। তাই চাইলে এ পদ্ধতিতেও সুরমা লাগানো যাবে। আসুন আমরা নিয়মিত সুরমা ব্যবহার করি। চোখের জ্যোতি বাড়াই। আমলনামায় যোগ করি অফুরন্ত সওয়াব।
একটি ভুল তথ্য : সুরমা কি তুর এর তাজাল্লী থেকে সৃষ্টি?
--------------
সুরমার বিষয়ে কোনো কোনো লোককে বলতে শোনা যায় যে, হযরত মুসা আ. যখন তুর পাহাড়ে আল্লাহকে স্বচক্ষে দেখতে চেয়েছিলেন তখন আল্লাহর তাজাল্লীতে পাহাড় ভস্মহয়ে গিয়েছিল। সেই ভস্মিভূত পাহাড় থেকেই সুরমার উৎপত্তি ও ব্যবহার।
এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।
সুরমা একটি খণিজ দ্রব্য। এর সাথে তুর পাহাড়ের কোনো সম্পর্ক নেই। মুসা আ.-এর আল্লাহকে দেখার ইচ্ছাও তুর পাহাড়ের মূল ঘটনাটি সত্য। কুরআন মজীদে এর পূর্ণ বিবরণ রয়েছে। (সূরা আ‘রাফ : ১৪৩ দ্রষ্টব্য)
কিন্তু কোথাও কোন মুফাস্সিরীনে কেরাম এই ঘটনার সাথে সুরমাকে জড়িয়ে দেওয়ার কথাটির সামান্যতমও উল্লেখ করেন নাই । বরং সুরমা একটি খণিজ দ্রব্য | মূল উপাদান হলো লিড (২) সালফাইড, শীসা যাতীয় ধাতুবদ্রব্য যা চূর্ণ করে এটা তৈরী করা হয় |
তুর পাহাড়ের ভস্মের সাথে কোন সম্পর্কই নেই , ।
=========================
আইএনবি ধর্ম ডেস্ক: আল্লাহ জামিল। সুন্দর। রূপময়-রূপবতী। পৃথিবীর স্বভাবজাত সব রূপ সন্দর্য ও নান্দনিকতা ইসলাম পছন্দ করে। কুরআনের উচ্চারণ- সিবগাতাল্লাহি ওয়ামান আহসানু মিনাল্লাহি সিবগা। রঙ বৈচিত্রে মহান আল্লাহ থেকে আর কে বেশি সুন্দর? সুরা বাকারা : ১৩৮
হাদিসে রাসুল বলে, ইন্নাল্লাহা জামিল, ইয়ুহিব্বুল জামাল। মহান রব সুন্দর-নান্দনিক। তিনি রূপ সুন্দর্য পছন্দ করেন। রূপের পৃথিবীতে প্রভুর কারুশিল্পের শ্রেষ্ঠ উপমা মানুষ। মানবফুল। মানুষের গঠন শৈলি, নিমার্ণের আখ্যান বোধ ও বিশ্বাসের স্বতন্ত্র অভিধার আর কোনো উদাহারণ নেই। কুরআনে অক্ষরচিত্র হলো, আমি মানুষ সৃষ্টি করেছি শৈল্পিক অবয়বে। সুন্দরতম গঠনে। সুরা তীন : ৪
মানুষের দেহ গঠন ও অবয়ব সুন্দর। রূপসী। রাঙানো। সুন্দর অবয়বে মানুষ সৃষ্টি। মানবেরা আরও সাজতে চায়। রাঙাতে চায় শরীর ও মন। আমাদের নারীরা সাজতে বেশি আগ্রহী। সাজের ধারাবাহিকতায় নারীরা হাতে-পায়ে মেহেদি ব্যবহার করেন। হাতে মেহদি ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দবোধ করলেও; অনেকের পায়ে ব্যবহারে নানা প্রশ্ন। নানি-দাদিদের মুখে তো স্পষ্ট ফতোয়া শুনেছি, পায়ে মেহেদি ব্যবহার জায়েজ নেই। বেয়াদবি! কেন? নবীজি দাঁড়িতে মেহেদী ব্যবহার করেছেন। যে মেহেদি নবীজির দাঁড়িতে লেগেছে তা কখনও মানুষের পায়ে লাগতে পারে না।
যুক্তি যত চমৎকার উত্তর ততই সোজা! নবীজির দাঁড়িতে তেল ব্যবহার করেছে! পানিও ব্যবহার করেছেন! তাই বলে পানি ও তেল আমরা পায়ে ব্যবহার করি না? সুতরাং পায়ে মেহেদী ব্যবহারে বাধা কোথায়? বিখ্যাত ফতোয়গ্রন্থ রদ্দুল মুখতারে আছে, নারীদের জন্য হাতে ও পায়ে মেহেদী লাগানো মুস্তাহাব। আবু দাউদ শরিফের ৪১৬৪ নাম্বার হাদিসে আছে, একজন নারী হজরত আয়েশা রা.-এর কাছে মেহেদী লাগানো বিষয়ে জিজ্ঞেস করলেন। উত্তরে হজরত আয়েশা রা.বলেন, নারীদের মেহেদি ব্যবহারে মানা নেই। তবে রাসূল সা. মেহেদির ঘ্রাণ অপছন্দ করতেন। ফেকাহর বিভিন্নগ্রন্থে নারীদের হাতে পায়ে মেহেদির ব্যবহারকে উৎসাহিতও করেছে। তবে পুরুষ শুধু চিকিৎসার জন্য মেহেদি ব্যবহার করতে পারবে। না হয় হাতে পায়ে কোথাও ব্যবহার করতে পারবে না। খুলাসাতুল ফাতাওয়া ৪/৩৭৩, আলবাহরুর রায়েক ৮/১৮৩,রদ্দুল মুহতার ৬/৩৬২, ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ১৮/১০৯
বিয়ের সময়ও কি পুরুষরা মেহেদি ব্যবহার করতে পারবে না? যাওয়াহিরুল ফিকহ গ্রন্থে আছে, পুরুষরা বিয়ের সময়ও মেহেদী লাগতে পারবে না। সাজ-সজ্জার উদ্যেশ্যে তারা কখনও হাতে-পায়ে মেহেদি লাগাতে পারবে না। কারণ মেহেদী এক ধরনের রঙ। আর পুরুষদের জন্য রঙ ব্যবহার করা নিষিদ্ধ। হজরত রাসূল সা. বলেন, জেনে রাখো যে, পুরুষরা এমন সুগন্ধ ব্যবহার করবে যাতে সুগন্ধি আছে রং নেই। বিপরীতে নারীরা এমন সুগন্ধী ব্যবহার করবে, যাতে রং আছে সুগন্ধি কম! তিরমিজি হা/২৭৮৭, মিশকাত হা/৪৪৪৩)। এ ছাড়া মহানবী সা. পুরুষদের জন্য রঙ থাকার কারণে জাফরানের সুগন্ধি ব্যবহার করতেও নিষেধ করেছেন। বুখারি হা/৫৮৪৬, মুসলিম হা/২১০১, মিশকাত হা/৪৪৩৪
তবে চিকিৎসার প্রয়োজনে যে কোন স্থানে মেহেদি ব্যবহার করা জায়েজ আছে। তিরমিজি হা/২০৫৪, মাথার চুল ও দাঁড়িতে মেহেদি ব্যবহার করা উত্তম। আবুদাউদ, তিরমিজি, মিশকাত হা/৪৪৫১
২. হজরত রাসুল সা. বলেন, তোমরা ‘ইসমিদ সুরমা’ ব্যবহার কর, এতে তোমাদের চোখের জ্যোতি বা চোখের পালক বৃদ্ধি পাবে। তিরমিজি শরিফইবন আব্বাস রা. সূত্রে বর্ণিত নবীজি বলেছেন, তোমাদের উত্তম সুরমা হলো ইসমিদ নামক সুরমা। কেননা তা দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে এবং চুল উৎপন্ন করে। সুনান নাসাঈ সুনান নাসায়ি গ্রন্থে উল্লেখ্য, নবীজি সা. রাতে ঘুমের আগে তিনবার সুরমা লাগাতেন। সুনান নাসায়ি ও শামায়েলে তিরমিজহাদিসগুলোর বক্তব্য এক ও অভিন্ন। তার মানে নবীজি সুরমা ব্যবহার করেছেন। ব্যবহারে উৎসাহিত করেছেন। সহাবায়ে কেরাম ও তাবেয়ি ও ইমামদের মাঝেও সুরমা ব্যবহারের বেশ প্রচলন ছিল। এখনও সৌখিনরা সুরমা ব্যবহার করেন। তবে কেউ যদি কাজটি নবীজি করেছেন ভেবে করেন, তাহলে সুন্দর্য ও সৌখিনতাও হলো সঙ্গে সুন্নতের সওয়াবও আমলনামায় যুক্ত হবে। আমরা জেনে নিই সুরমা ব্যবহারের সুন্নত পদ্ধতি। সুরমা রাতে লাগানো চায়। ঘুমের আগে। পরিমাণ মতো তিনবার। ইবনে সাদ বলেন, তিন পদ্ধতিতে সুরমা লাগানো যায়। ১. প্রত্যেক চোখে আলাদাভাবে তিনবার করে সুরমা দিতে হবে। তার মানে প্রথমে ডান চোখে তিনবার। এরপর বাম চোখে তিনবার।
দুই চোখে এক সঙ্গে সুরমা দেওয়া। গড়ে তিনবার হওয়া। প্রথমে ডান চোখের ডান দিক হতে একবার। এরপর বাম চোখের ডান দিক হতে একবার। পর্যায় ক্রমে তিনবারে শেষ করা। ৩. নবীজি কখনও ডান চোখে তিন বার এবং বাম চোখে দুইবার লাগাতেন। তাই চাইলে এ পদ্ধতিতেও সুরমা লাগানো যাবে। আসুন আমরা নিয়মিত সুরমা ব্যবহার করি। চোখের জ্যোতি বাড়াই। আমলনামায় যোগ করি অফুরন্ত সওয়াব।
(আইএনবিনিউজ/বিভূঁইয়া/এফকে/২:৪৭ ঘ.)
https://islamibarta24.com
ReplyDeleteদিনের প্রচারে আমরা নিবেদিত প্রাণ